‘স্কুল কলেজের পরিচিতি ও লক্ষ্য”
একটি সুন্দর ও সৎ উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য নিয়ে বাড্ডার বুকে একটি সফল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার প্রত্যয় নিয়ে তরুণ উদ্যোক্তা জনাব মোহাম্মদ রিপন আহমেদ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন ‘বাড্ডা কলেজিয়েট হাই স্কুল। কিন্তু যাদের উপর বিশ্বাস স্থাপন করে প্রতিষ্ঠানটিকে সামনের দিকে এগিয়ে নিতে যাচ্ছিলেন, নিখুঁতভাবে চিন্তা করে দেখলেন তাঁর স্বপ্নের প্রতিষ্ঠান গড়ার ক্ষেত্রে সেখানে অনেক পরিবর্তন ও পরিবর্ধন দরকার। তাই তিনি পদক্ষেপ নিলেন এবং শিক্ষা অবকাঠামোকে ঢেলে সাজালেন। ফলে প্রতিষ্ঠানটি বাড্ডায় অবস্থিত অন্য প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে ভিন্ন রকম প্রতিষ্ঠান হিসেবে আবির্ভূত হয়। স্কুলের সিলেবাস, পরীক্ষার পদ্ধতি, প্রশ্নপত্রের মান এবং শিক্ষক নিয়োগ অন্য প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে আলাদাভাবে সক্রিয়তা বজায় রেখেছে। এর ফলে ২০১৮ সালে অনুষ্ঠিত এস.এস.সি পরীক্ষায় গাল্ডেন A+ সহ A+ প্রাপ্তির আনুপাতিক হারের দিক থেকে বাড্ডা জোনে বাড্ডা কলেজিয়েট হাই স্কুল ১ম স্থান অর্জন করে। এই ধারাকে অক্ষুন্ন রাখতে ২০০৬ সালের তরুণ উদ্যোক্তা আজকে পরিপূর্ণভাবে সমাজে প্রতিষ্ঠিত বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সমাজ সেবকও বটে। তাই তাঁর উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ‘ছালিমা স্মরনি প্রেসিডেন্সি কলেজ। মেয়েদের জন্য সফলতার দ্বার উন্মোচন করার ক্ষেত্রে কলেজটি বদ্ধ পরিকর। সমাজে যেখানে অনেকেই এখনও নারী বিদ্বেষী মনোভাব পোষণ করে থাকেন, সেখানে তিনি হতে চান মেয়েদের সাফল্যের স্বর্ণ শিখরে পৌছে দেয়ার উপযুক্ত মাধ্যম। দেশ ও জাতির কল্যাণে অথবা সমাজের কথা বিবেচনা করে আপনাকেও মেয়েদের এগিয়ে চলার পথ মসৃণ করা অতি আবশ্যক। তাই আমরা আশাকরি ছালিমা স্মরনি প্রেসিডেন্সি কলেজ’ দেশ ও জাতির সাথে সাথে বাড়ার সামাজিক অবস্থা উন্নয়নের ক্ষেত্রে একটি সুদুর প্রসারী পদক্ষেপ গ্রহণ করতে সমাজকে সাহায্য করবে।
“বাড্ডা কলেজিয়েট হাই স্কুলে আমরা পড়ি, সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়ে তুলি।
“ছালিমা স্মরনি প্রেসিডেন্সি কলেজে আমরা পড়ি, সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়ে তুলি।
এই স্লোগানে আমরা এগিয়ে যাব, ইনশাআল্লাহ!
একাডেমিক কার্যক্রম
সুযোগ্য পরিচালনা পরিষদের যথাযথ দিকনির্দেশনায়, উপদেষ্টা মণ্ডলীদের নিবিড় তত্ত্ববধানে এখানে পাঠদানে রয়েছেন একদল তরুণ, উদ্যমী, প্রাণবন্ত, সুযোগ্য ও নিবেদিত প্রাণ একঝাঁক শিক্ষক-শিক্ষীকা। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক মানের দক্ষ, যোগ্য ও দায়িত্বশীল নেতৃত্বের কথা চিন্তা করে বিদ্যালয়ে পাঠদান করা হয়। প্রভাতি ও দিবা দুটি শিফটে শিশু থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত জাতীয় শিক্ষানীতির আলোকে এখানে পাঠদান কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। এক নজরে একাডেমিক ও প্রশাসনিক কার্যধারা।